Not known Details About ফিলিস্তিন
Not known Details About ফিলিস্তিন
Blog Article
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের এ অভিষেক অনুষ্ঠানে প্রভাবশালী অন্যান্য যারা উপস্থিত হয়েছেন, তাদের মধ্যে রয়েছেন: যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন,ইলন মাস্ক, মার্ক জাকারবার্গ, জেফ বেজোস এবং লরেন সানচেজ।
২০২৩ সাল পর্যন্ত, ট্রাম্প ২০২৪ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে রিপাবলিকান মনোনয়নের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন। ওই বছরের মার্চে ম্যানহাটনের একটি গ্র্যান্ড জুরি জালিয়াতির ৩৪টি অভিযোগে ট্রাম্পকে অভিযুক্ত করে। যার ফলে তিনিই প্রথম সাবেক প্রেসিডেন্ট যিনি ফৌজদারি অভিযোগের সম্মুখীন হন।[১০] তিনি আদালতে আত্মসমর্পণ করে নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন।[১১][১২] ২০২৪ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির মনোনীত প্রার্থী হিসেবে জয়লাভ করার পর তিনি ৪৭তম রাষ্ট্রপতি হিসাবে নির্বাচিত হন।[১৩][১৪]
মূল নিবন্ধ: ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রথম রাষ্ট্রপতিত্ব
প্রায় দুই বছর ধরে একজন বিশেষ কৌঁসুলি ২০১৬ সালে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রচার শিবির ও রাশিয়ার মধ্যে আঁতাতের অভিযোগের তদন্ত করেছেন। ৩৪ জনের বিরুদ্ধে কম্পিউটার হ্যাকিং ও আর্থিক অপরাধের মতো মামলায় ফৌজদারি অভিযোগ আনা হলেও অভিযুক্তদের তালিকায় online news portal ট্রাম্প ছিলেন না। তবে তদন্তে অপরাধমূলক যোগসাজশের প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
ট্রাম্প তার দ্বিতীয় মেয়াদ শুরু করেন তার শপথ গ্রহণের মাধ্যমে ২০ জানুয়ারি, ২০২৫-এ।[২৬৮] তিনি রাষ্ট্রপতি পদ গ্রহণকারী সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তি হয়ে ওঠেন[২৬৯] এবং প্রথম ফৌজদারি অপরাধে দোষী সাব্যস্ত রাষ্ট্রপতি হন।[২৭০]
কাশ্মীর নিয়ে ভারত আর পাকিস্তানের লড়াইয়ের কারণ কী?
ছবির ক্যাপশান, ট্রাম্পের শপথ নেওয়ার ছবি
মি. ট্রাম্প ছয়বার ব্যবসায় দেউলিয়া হয়েছেন বলে দাবি করেছেন। ট্রাম্প স্টিকস এবং ট্রাম্প বিশ্ববিদ্যালয়সহ তার বেশ কয়েকটা উদ্যোগ বন্ধ হয়ে গেছে।
সেই সময় মি. ট্রাম্পের বয়স ছিল ৫২ এবং মেলানিয়া নাউসের বয়স ছিল ২৮ বছর।
২০০০ রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রচারণা এবং ২০১১ রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে অংশগ্রহণের ইঙ্গিত
এই বছরের মে মাসে ২০১৬ সালের নির্বাচনের আগে প্রাপ্তবয়স্ক-চলচ্চিত্রের তারকা স্টর্মি ড্যানিয়েলসকে (মুখ বন্ধ রাখতে) অর্থ দেওয়া সংক্রান্ত জালিয়াতির মামলার ৩৪টা অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হন মি. ট্রাম্প।
সোমবার বাংলাদেশ সময় রাত ১১টার কিছু পরে শপথ নেন ট্রাম্প। শপথে ডোনাল্ড ট্রাম্প তিনি সংবিধানকে "সংরক্ষণ ও রক্ষা করার" প্রতিজ্ঞা করেন।
ট্রাম্প অনেক গণ্যমান্য সাংবাদিক,[৪৯] রাজনীতিবিদ[৫০] এবং মনোনয়নপ্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বীদের[৫১] বক্তব্যের মাধ্যমে ব্যক্তিগত আক্রমণ করেছেন। যারা ট্রাম্পকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করেন কিংবা ট্রাম্প যাদের সাথে মতানৈক্যে পৌঁছাতে পারেন না, তাদের নিয়ে ট্রাম্পকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে বাগাড়ম্বরপূর্ণ টুইট করতে দেখা যায়।[৫২]
রিয়েল এস্টেট টাইকুন থেকে হোয়াইট হাউস, যে পথ পাড়ি দিয়েছিলেন ট্রাম্প